এইচএসসি অথবা আলিম পরীক্ষার পর বিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষার্থীর মনে স্বপ্ন থাকে মেডিকেল কলেজে পড়া। নিজেকে একজন ভবিষ্যৎ ডাক্তার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। দেশের অধিকাংশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মনে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে একটি দুর্বলতা থাকে। অধিকাংশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী চাই নিজেকে ডাক্তারি পেশায় নিয়োগ করতে। হাই স্কুল লাইফে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর হয়তো কোনো না কোনো সময়, নিজের aim in life রচনায় নিজেকে একজন ভবিষ্যৎ ডাক্তার হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চমাধ্যমিকের পর সবসময় পছন্দের শীর্ষ তালিকায় থাকে বুয়েট কিংবা মেডিকেল কলেজ। এর পরেই আসে নার্সিং, ডেন্টাল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ার গুচ্ছ (CKRUET) এবং গুচ্ছ (GST) ভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ।
বর্তমানে মেডিকেল ও বুয়েটের পাশাপাশি মিলিটারি এবং নৌ-বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় বিইউপির মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (এমআইটি) এর মতো প্রতিষ্ঠানের দিকেও ঝুঁকছে শিক্ষার্থীরা।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয় ২০২৫ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও তারিখ সমূহ
আবেদন: ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৩ ডিসেম্বর২০২৪।
আবেদন ফি: ১০০০ টাকা
ভর্তি পরীক্ষা: ১৭ জানুয়ারি
প্রবেশপত্র ডাউনলোড:
ফলাফল প্রকাশ:
আবেদনের ঠিকানা: https://telitok.dgme.govt.bd
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার আবেদন যোগ্যতা ২০২৪-২৫
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মতো মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে একটি নির্দিষ্ট মানদন্ড। যাকে আমরা ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা বলে থাকি। তবে আশার বিষয় হলো এটা এখানেও চট্টগ্রাম, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর, বিইউপি এবং গুচ্ছভূক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর মতো সেকেন্ড টাইম ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যায়। তাই প্রথমবার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ব্যর্থ হলেও একজন শিক্ষার্থীর ডাক্তার হওয়ার আশার আলো নিভে যায় না। সে চাইলে নতুন উদ্যমে আবার সেকেন্ড টাইম প্রিপারেশন নেয়া শুরু করতে পারে।
MBBS তথা Bachelor of Medicine and Bachelor of Surgery. মেডিকেলের ৫ বছরের ডিগ্রীকে ডাবল ব্যাচেলর বলা হয়। MBBS এমবিবিএস এর ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় A ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা একই।
- ২০২১ অথবা ২২ সালে এসএসসি/দাখিল এবং ২০২৩ অথবা ২৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি/আলিম পাশ করতে হবে। এসএসসি এবং এইচএসসি এর মোট জিপিএ ৯.০০ হতে হবে এবং আলাদা করে ৪.০০ থাকতে হবে।
- জীববিজ্ঞান বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে অবশ্যই ৪.০০ থাকতে হবে।
- আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- আবেদনকারীর মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার গ্যাপ দুই বছরের বেশি গ্রহণযোগ্য নয়। অর্থাৎ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সেকেন্ড টাইম অ্যালাউ কিন্তু কেউ যদি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে এক বছর গ্যাপ দেয় তাহলে সে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না।
উপরোক্ত যোগ্যতা গুলো হলো ডাক্তার হওয়ার পূর্ব শর্ত।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বিজ্ঞপ্তি/সার্কুলার ২০২৫
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বরাত দিয়ে জানা যায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৫ সালের মেডিকেল বোর্ড পরীক্ষা জানুয়ারি মাসের ১৭ তারিখ অনুষ্ঠিত হবে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা মানবন্টন এবং প্রশ্ন পদ্ধতি ২০২৫
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার মত মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার রয়েছে নিজস্ব মানবন্টন এবং প্রশ্ন পদ্ধতি। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৩০০ নম্বরে। এর মধ্যে ২০০ নম্বর থাকে এসএসসি এবং এইচএসসি ফলাফল অনুযায়ী। বাকি ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় অনুষ্ঠিত হয়।
- মোট ১০০ টি এমসিকিউ প্রশ্ন থাকে। প্রতি প্রশ্নের মান ১।
- প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য এখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে 0.২৫ কাটা যাবে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২০২৪-২৫ পাশ নাম্বার ৪০। অর্থাৎ ১০০ নম্বরের এমসিকিউ মধ্যে ৪০ মার্ক অবশ্যই পেতে হবে।
- জীববিজ্ঞান – ৩০
- পদার্থবিজ্ঞান – ২৫
- রসায়ন – ২৫
- ইংরেজি – ১৫
- সাধারণ জ্ঞান – ১০
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের নিয়ম ২০২৫
Medicale Admission মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আবেদন ২০২৫ স্বাস্থ্যমন্ত্রী থেকে বলা হয় ডিসেম্বর মাসের মধ্যে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। থেকে বলা হয় ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের ভিতর সার্কুলার প্রকাশ হবে।
- আবেদন শুরু ১১ ডিসেম্বর ২০২৪।
- আবেদন শেষ ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪।
আবেদনের যোগ্য শিক্ষার্থীরা MBBS ভর্তি পরীক্ষা ২০২৪-২৫ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.mefwd.govt.bd। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dgme.govt এবং https://telitok.dgme.govt.bd ওয়েবসাইটে লগইন করে আবেদন করতে পারবে।
- আবেদন ফি ১০০০ টাকা।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড ২০২৫
যেকোনো পরীক্ষার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট হলো এডমিট কার্ড। এডমিট কার্ড ছাড়া কেউ পরীক্ষা অংশগ্রহণ করতে পারে না। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার এডমিট কার্ড ৫ থেকে ৭ জানুয়ারি ২০২৫ পাওয়া যেতে পারে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ২০২৫
প্রতি বছর সবার আগে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার মধ্যে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে এবছর বিইউপি ডিসেম্বর ২০২৪ এ ভর্তি পরিক্ষার আয়োজন করেছে। বন্যা পরিস্থিতি এবং ২৪ এর গণ বিপ্লবের কারণে এইচএসসি পরিক্ষা অনেক লেট হয়েছে। এবছর মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৭ ই জানুয়ারি ২০২৫।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল পদ্ধতি ও তারিখ
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় গুচ্ছ ভর্তি পরিক্ষার মতো দেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী মেডিকেল কলেজের একসাথে। মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষার নিয়ন্ত্রণে থাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ও প্রতিনিধি দল।
- এসএসসি এর জিপিএ কে ১৫ দিয়ে গুণ করা হয়। অর্থাৎ এসএসসি বা দাখিল পরিক্ষার ফলাফলের উপর ৭৫ মার্ক।
- এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের উপর ১২৫ মার্ক। অর্থাৎ উচ্চমাধ্যমিক বা আলিম পরিক্ষার ফলাফল কে ২৫ দিয়ে গুণ করা হয়।
এই নাম্বারের সাথে ভর্তি পরীক্ষার নাম্বার যোগ করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
বাংলাদেশে মেডিকেল কলেজের তালিকা
একজন শিক্ষার থেকে ডাক্তার হতে হলে অবশ্যই মেডিকেল কলেজ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে হবে। বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সনদপ্রাপ্ত অনেকগুলো মেডিকেল কলেজে রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে পাঁচ বছরের এমবিবিএস ডিগ্রী দেওয়া হয়। দেশে মোট ৩৭ টি সরকারি মেডিকেল কলেজে প্রতিবছর ৫ হাজার ৩৮০ জন নবীন শিক্ষার্থীকে ডাক্তার হিসেবে ভর্তি নেওয়া হয়। এবং বর্তমানে বাংলাদেশে ৭২ টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ডি ইউনিটের জীববিজ্ঞান অনুষদকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় মেডিকেল অবহিত করা হয়।
সরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা
- ঢাকা মেডিকেল কলেজ
- রাজশাহী মেডিকেল কলেজ
- ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ
- চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
- এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ
- শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ
- খুলনা মেডিকেল কলেজ
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ
- মুগদা মেডিকেল কলেজ, মুগদা ঢাকা
- স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ
- সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ
- শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ
- রংপুর মেডিকেল কলেজ
- শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ টাঙ্গাইল
- কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ
- পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
- শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ সিরাজগঞ্জ
- শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ
- রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজ
- শেখ সায়রা খাতুন মেডিকেল কলেজ
- শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ জামালপুর
- পাবনা মেডিকেল কলেজ
- কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ
- আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ নোয়াখালী
- এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ
- শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ
- যশোর মেডিকেল কলেজ
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ সুনামগঞ্জ
- মাগুরা মেডিকেল কলেজ
- নওগাঁ মেডিকেল কলেজ
- শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
- নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ
- সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ
- নীলফামারি মেডিকেল কলেজ
- চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ
- কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ
এগুলো হলো বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সহায়তায় এই মেডিকেল কলেজ গুলোতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থী নেওয়া হয়। এছাড়াও বাংলাদেশ আর্মি কর্তৃক পরিচালিত ৫ টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে।
আর্মি মেডিকেল কলেজের তালিকা
- আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ (সরকারি)
- রংপুর আর্মি মেডিকেল কলেজ
- আর্মি মেডিকেল কলেজ কুমিল্লা
- আর্মি মেডিকেল কলেজ যশোর
- আর্মি মেডিকেল কলেজ চট্টগ্রাম
- আর্মি মেডিকেল কলেজ বগুড়া
বাংলাদেশের স্বনামধন্য কিছু বেসরকারি মেডিকেল কলেজর তালিকা
- বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ
- গণস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেল কলেজ
- ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্লাইড হেলথ সায়েন্সেস
- জেড. এইচ. শিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজ
- জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
- মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হসপিটাল
- ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ
- কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ
- শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ
- জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ
- নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ
- হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ
- ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ
- ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ
- নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ
- কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজবিজিসি ট্রাস্ট মেডিকেল কলেজ
- ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ
- তায়রুননেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ
- সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ
- এনাম মেডিকেল কলেজ
- ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ
- খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ
- ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ
- নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ
- ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ-সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ
- সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ
- সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ
- চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ
- নাইটিংগেল মেডিকেল কলেজ
- ডেলটা মেডিকেল কলেজ
- উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ
- টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ
- আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ
- আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ
- ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ
- প্রাইম মেডিকেল কলেজ
- রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ
- ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর
- গ্রিন লাইফ মেডিকেল কলেজ
- এমএইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজ
- পপুলার মেডিকেল কলেজ-মার্কস মেডিকেল কলেজ
- মুন্নু মেডিকেল কলেজ
- ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
- বারিন্দ মেডিকেল কলেজ-গাজী মেডিকেল কলেজ
- ময়নামতি মেডিকেল কলেজ
- ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ
- সিটি মেডিকেল কলেজ
- আশিয়ান মেডিকেল কলেজ
- আদ্-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ
- আদ্-দ্বীন আকিজ মেডিকেল কলেজ
- সাউথ অ্যাপোলো মেডিকেল কলেজ
- খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ
- আইচি মেডিকেল কলেজ
- ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ
- রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজ
- ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ
- বসুন্ধরা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ
- মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ
- চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ
- পার্কভিউ মেডিকেল কলেজ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ
- শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ
- বিক্রমপুর ভূইয়া মেডিকেল কলেজ
- কেয়ার মেডিকেল কলেজ
- মনোয়ারা সিকদার মেডিকেল কলেজ
- ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ
একটা জাতির সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য নির্ভর করে সেই জাতির ডাক্তারদের উপর। দেশের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি নির্বাসন মেডিকেল মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নির্বাচিত হওয়া নবীন ডাক্তারদের উপর।